• অধ্যায় ১৩: মহারাজ নিমির বংশ

  • 2024/12/21
  • 再生時間: 6 分
  • ポッドキャスト

অধ্যায় ১৩: মহারাজ নিমির বংশ

  • サマリー

  • ভগবত পুরাণের নবম স্কন্ধের ১৩তম অধ্যায়ে মহারাজ নিমির কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন মিথিলার রাজা এবং তিনি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ ও প্রজাবৎসল। এই অধ্যায়ে নিমির রাজত্ব, তার ধর্মনিষ্ঠা এবং তার জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মনিষ্ঠ এবং প্রজাবৎসল রাজা। তিনি সর্বদা ধর্মের পথে চলতেন এবং তার রাজ্যে ধর্মের প্রতিষ্ঠা ও প্রসার ঘটানোর জন্য নিরলস পরিশ্রম করতেন। নিমি রাজা হিসেবে তার প্রজাদের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ছিলেন এবং তাদের কল্যাণের জন্য সবসময় সচেষ্ট থাকতেন। তিনি বিভিন্ন যজ্ঞ ও পূজা আয়োজন করতেন এবং ঋষি-মুনিদের সঙ্গ লাভ করতেন। তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার জন্য তিনি প্রজাদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। মহারাজ নিমির এই ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতা তার রাজত্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে পূর্ণ করেছিল।

    মহারাজ নিমির জীবনে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে যা তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার পরিচয় বহন করে। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উল্লেখ করা হলো: যজ্ঞ আয়োজন: মহারাজ নিমি একবার একটি বৃহৎ যজ্ঞ আয়োজন করেছিলেন। এই যজ্ঞে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ঋষি বশিষ্ঠকে আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ঋষি বশিষ্ঠ তখন ইন্দ্রের যজ্ঞে ব্যস্ত ছিলেন এবং নিমির যজ্ঞে উপস্থিত হতে দেরি করেন। এই কারণে নিমি নিজেই যজ্ঞ শুরু করেন। ঋষি বশিষ্ঠের অভিশাপ: ঋষি বশিষ্ঠ যখন নিমির যজ্ঞে পৌঁছান, তখন তিনি নিমিকে অভিশাপ দেন যে, নিমির শরীর ধ্বংস হবে। নিমি পাল্টা অভিশাপ দেন যে, ঋষি বশিষ্ঠের শরীরও ধ্বংস হবে। এই অভিশাপের ফলে উভয়ের শরীর ধ্বংস হয়। নিমির পুনর্জন্ম: নিমির প্রজারা তার অভাব সহ্য করতে না পেরে দেবতাদের কাছে প্রার্থনা করেন। দেবতারা নিমির শরীরকে পুনরায় জীবিত করেন, কিন্তু নিমি শরীর গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। তিনি বায়ুরূপে থেকে প্রজাদের সেবা করতে চান। এই কারণে নিমির প্রজারা তাকে “বিদেহ” নামে অভিহিত করেন, যার অর্থ “শরীরহীন”। মহারাজ নিমির এই ঘটনাগুলি তার ধর্মনিষ্ঠা, প্রজাবৎসলতা এবং আত্মত্যাগের পরিচয় বহন করে।

    続きを読む 一部表示

あらすじ・解説

ভগবত পুরাণের নবম স্কন্ধের ১৩তম অধ্যায়ে মহারাজ নিমির কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন মিথিলার রাজা এবং তিনি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ ও প্রজাবৎসল। এই অধ্যায়ে নিমির রাজত্ব, তার ধর্মনিষ্ঠা এবং তার জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মনিষ্ঠ এবং প্রজাবৎসল রাজা। তিনি সর্বদা ধর্মের পথে চলতেন এবং তার রাজ্যে ধর্মের প্রতিষ্ঠা ও প্রসার ঘটানোর জন্য নিরলস পরিশ্রম করতেন। নিমি রাজা হিসেবে তার প্রজাদের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ছিলেন এবং তাদের কল্যাণের জন্য সবসময় সচেষ্ট থাকতেন। তিনি বিভিন্ন যজ্ঞ ও পূজা আয়োজন করতেন এবং ঋষি-মুনিদের সঙ্গ লাভ করতেন। তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার জন্য তিনি প্রজাদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। মহারাজ নিমির এই ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতা তার রাজত্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে পূর্ণ করেছিল।

মহারাজ নিমির জীবনে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে যা তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার পরিচয় বহন করে। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উল্লেখ করা হলো: যজ্ঞ আয়োজন: মহারাজ নিমি একবার একটি বৃহৎ যজ্ঞ আয়োজন করেছিলেন। এই যজ্ঞে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ঋষি বশিষ্ঠকে আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ঋষি বশিষ্ঠ তখন ইন্দ্রের যজ্ঞে ব্যস্ত ছিলেন এবং নিমির যজ্ঞে উপস্থিত হতে দেরি করেন। এই কারণে নিমি নিজেই যজ্ঞ শুরু করেন। ঋষি বশিষ্ঠের অভিশাপ: ঋষি বশিষ্ঠ যখন নিমির যজ্ঞে পৌঁছান, তখন তিনি নিমিকে অভিশাপ দেন যে, নিমির শরীর ধ্বংস হবে। নিমি পাল্টা অভিশাপ দেন যে, ঋষি বশিষ্ঠের শরীরও ধ্বংস হবে। এই অভিশাপের ফলে উভয়ের শরীর ধ্বংস হয়। নিমির পুনর্জন্ম: নিমির প্রজারা তার অভাব সহ্য করতে না পেরে দেবতাদের কাছে প্রার্থনা করেন। দেবতারা নিমির শরীরকে পুনরায় জীবিত করেন, কিন্তু নিমি শরীর গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। তিনি বায়ুরূপে থেকে প্রজাদের সেবা করতে চান। এই কারণে নিমির প্রজারা তাকে “বিদেহ” নামে অভিহিত করেন, যার অর্থ “শরীরহীন”। মহারাজ নিমির এই ঘটনাগুলি তার ধর্মনিষ্ঠা, প্রজাবৎসলতা এবং আত্মত্যাগের পরিচয় বহন করে।

অধ্যায় ১৩: মহারাজ নিমির বংশに寄せられたリスナーの声

カスタマーレビュー:以下のタブを選択することで、他のサイトのレビューをご覧になれます。